মঙ্গলবার, ৩০ এপ্রিল ২০২৪, ০৭:৪৬ পূর্বাহ্ন

উপ-সম্পাদক :: দিদার সরদার
প্রধান সম্পাদক :: সমীর কুমার চাকলাদার
প্রকাশক ও সম্পাদক :: কাজী মোঃ জাহাঙ্গীর
যুগ্ম সম্পাদক :: মাসুদ রানা
সহ-সম্পাদক :: এস.এম জুলফিকার
প্রধান নির্বাহী সম্পাদক :: মামুন তালুকদার
নির্বাহী সম্পাদক :: সাইফুল ইসলাম
ব্যবস্থাপনা সম্পাদক :: আবুল কালাম আজাদ
সংবাদ শিরোনাম :
ফুলকুঁড়ি আসর এর ফাইনাল ক্রিকেট টুর্নামেন্টের অনুষ্ঠিত আওয়ামী ঘরানার বিতর্কিত লোকদের দিয়ে উজিরপুর উপজেলা শ্রমিক দলের কমিটি গঠন করার তীব্র নিন্দা জানিয়েছেন সান্টু খালেদা জিয়ার রোগমুক্তি ও তারেক রহমানের সুস্থতা কামনায় গৌরনদীতে দোয়া ও ইফতার মাহফিল অনুষ্ঠিত গৌরনদীতে এতিমখানা ও মাদ্রাসার দরিদ্র, অসহায় শিক্ষার্থীদের মাঝে ঈদ বস্ত্র বিতরণ ও ইফতার মাহফিল অনুষ্ঠিত বরিশালে বিএনপি ও অঙ্গ সংগঠনের কারাবন্ধী ও রাজপথে সাহসী সৈনিকদের সম্মানে ইফতার দোয়া মোনাজাত অনুষ্ঠিত আদালতে মামলা চলমান থাকা অবস্থায়, দখিনের খবর পত্রিকা অফিসের তালা ভেঙে কোটি টাকার লুণ্ঠিত মালামাল বাড়িওয়ালার পাঁচ তলা থেকে উদ্ধার, মামলা নিতে পুলিশের রহস্যজনক ভূমিকা গলাচিপা উপজেলা প্রেসক্লাবের কমিটি গঠন, সভাপতি হাফিজ, সম্পাদক রুবেল চোখের জলে বরিশাল প্রেসক্লাব সভাপতি কাজী বাবুলকে চির বিদায় বিএনপি নেতা জহির উদ্দিন স্বপন কারামুক্ত উচ্চ আদালতে জামিন পেলেন বরিশাল মহানগর বিএনপির মীর জাহিদসহ পাঁচ নেতা
আমতলী স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের এক্সরে মেশিন এক বছর ধরে বিকল

আমতলী স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের এক্সরে মেশিন এক বছর ধরে বিকল

mde

আমতলী প্রতিবেদক ॥ মাত্র একটি সুইজ বিকলের কারনে আমতলী উপজেলা স্বাস্থ্য কমপেক্সের এক্সরে মেশিনটি এক বছর ধরে বিকল হয়ে পড়ে আছে। ফলে হাসপাতালে আগত রোগীদের প্রয়োজনে এক্সরে করতে বাইরের বিভিন্ন রোগনির্ণয় কেন্দ্রে যেতে হচ্ছে। এতে রোগীদের যেমন বাড়তি খরচ হচ্ছে, তেমনি আসা-যাওয়ায় গুরুতর অসুস্থ রোগীদের ভোগান্তিও পোহাতে হচ্ছে। সেবা বঞ্চিত হচ্ছে আমতলী ও তালতলী উপজেলার প্রায় ৩ লক্ষাধিক মানুষ। আমতলী হাসপাতাল সূত্রে জানা গেছে, ৩শ’ এমএ ( মিলিএমপিআার ) শক্তির একটি উচ্চ ক্ষমতা সম্পন্ন এক্সরে মেশিন রয়েছে আমতলী হাসপাতালে। কিন্তু মেশিনটি ২০১৭ সালের ২৮ জুন এক্সরে মেশিনের কন্টোল বক্সের ডিসপ্লে নষ্ট হয়ে যাওয়ায় এখন পর্যন্ত বন্ধ রয়েছে এক্সরে মেশিনটি। এক্সরে মেশিনটি অকেজো হয়ে যাওয়ার পর এক বছর অনেক চিঠি চালাচালি করেও আর সারানো যায়নি। এক্সরে মেশিনটি বন্ধ থাকায় আমতলী ও তালতলী উপজেলার প্রায় ৩ লক্ষাধিক মানুষ স্বাস্থ্য সেবা থেকে বঞ্চিত হচ্ছে। রবি ও সোমবার সকালে উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে গিয়ে দেখা গেছে, জরুরি বিভাগে বেশ কয়েকজন রোগীকে কর্তব্যরত চিকিৎসক উপসহকারী কমিউনিটি মেডিকেল অফিসার হারুন অর রশিদ ও গৌরাঙ্গ হাজরা সড়ক দুর্ঘটনায় আহত কয়েক জন রোগীরকে এক্সরে করার পরামর্শ দেন। তারা বাইরের একটি রোগনির্ণয় কেন্দ্র থেকে এক্সরে করিয়ে এনেছেন। মারপিটের ঘটনায় আহত আরেক রোগীকে স্বজনেরা ধরাধরি করে হাসপাতালের বাইরে নিয়ে যাচ্ছেন। তারা আক্ষেপ করে বলেন, ‘হাসপাতালের যন্ত্র থাকতে শরীরের যন্ত্রণা লইয়া মোরা বাইরে যাওন লাগতাছে। এত খরচও হইবে দ্বিগুণ।’ মোগো অইছে মরন দশা। আমতলী উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের এক্সরে বিভাগের টেকনিশিয়ান মোস্তফিজুর রহমান জানান, শীতাতপ নিয়ন্ত্রিত কক্ষে স্থাপিত হাসপাতালের অত্যাধুনিক এক্সরে যন্ত্রে এক্সরে করতে রোগীদের খরচ পড়ে ৮০ টাকা। এখানে দরিদ্র রোগীদের এক্সরে বিনা মূল্যে করা হয়। এটি ২০১৭ সালের জুন মাস থেকে অকেজো হয়ে পড়ে পড়ে আছে। ফলে হাসপাতালে আসা রোগীদের বাইরের রোগনির্ণয় কেন্দ্র থেকে ১৫০ থেকে ৩০০ টাকা পর্যন্ত ব্যয় করে এক্সরে করাতে হচ্ছে আমতলী উপজেলা স্বাস্থ্য ও পরিবার পরিকল্পনা কর্মকর্তা ডা: শংকর প্রসাদ অধিকারী জানান, বিষয়টি ঢাকার মহাখালীর ন্যাশনাল ইলেকট্রো মেডিকেল ওয়ার্কশপের টেকনিক্যাল ম্যানেজারকে লিখিত ভাবে জানানো হয়েছে। ঢাকার মহাখালীর ন্যাশনাল ইলেকট্রো মেডিকেল ওয়ার্কশপের টেকনিক্যাল ম্যানেজার মো: বেলাল আহম্মেদ জানান, আমি নতুন যোগদান করেছি। বিষয়টি আমি জানি না। তবে নতুন করে চিঠি পাঠাতে বলেন, চিঠি পাওয়ার পর আমি দ্রুত সমাধানের চেষ্টা করব।

দয়া করে নিউজটি শেয়ার করুন..



Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *




© All rights reserved © 2017 Dokhinerkhobor.Com
Desing & Developed BY ThemesBazar.Com